নিজের বাসভবনকেই সাদিক দপ্তর বানান

Thank you for reading this artecale please sharethis and support my websites to grow further











dex news :-

একই সঙ্গে ডজনখানেক সিসি ক্যামেরার তীক্ষ্ন নজরদারি থাকত। ভবনটিতে বসেই সাদিক সিটি করপোরেশনের সব কাজকর্ম করতেন। কালে-ভদ্রে দু-একবার তিনি নগরভবনে যেতেন। হাজার চেষ্টা করেও কেউ সাবেক মেয়র সাদিকের সঙ্গে দেখা করতে পারত না। কেবল তিনি নিজে চাইলেই মিলত দেখা। দায়িত্ব ছাড়ার আগে অবশ্য নথিপত্রগুলো আবার ফেরত পাঠান তিনি। কিন্তু ততদিনে গুরুত্বপূর্ণ অনেক কাগজপত্র খোয়া যায়। তবে খোয়া গেছে নাকি সাদিক নিজেই সেগুলো সরিয়েছেন তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। এর খেসারত দিচ্ছেন নগরভবনের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। চরম বিপদে পড়েছেন অনেক বাসিন্দা।

২০১৮ সালের ৩০ জুলাই প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনে বরিশাল সিটি করপোরেশনের মেয়র হন সাদিক। শেখ হাসিনার ফুপাতো ভাই ও প্রভাবশালী আওয়ামী লীগ নেতা সাবেকমন্ত্রী আবুল হাসানাত আবদুল্লাহর বড় ছেলে সাদিক। দায়িত্ব নেওয়ার পর নগরীর কালীবাড়ি রোডের পৈতৃক বাড়ি ‘সেরনিয়াবাত ভবন’কে তিনি সিটি করপোরেশনের অঘোষিত প্রধান কার্যালয় বানান। এরপর গাড়ি বোঝাই করে নগরভবনের সব নথিপত্র ওই ভবনে নিয়ে যাওয়া হয়। বাড়ির পশ্চিম পাশে নির্মিত দোতলা ভবনে নথিপত্র রাখা হয়।

ভবনের দরজায় ফিঙ্গারপ্রিট সেন্সর বসানো হয়। যা খুলত কেবল সাদিক ও তার স্ত্রী লিপির আঙুলে। ৫ আগস্ট সেরনিয়াবাত ভবনে জনতা হামলা করে ও আগুন ধরিয়ে দেয়। সেখানে তখন ছিলেন প্যানেল মেয়র গাজী নইমুল ইসলাম লিটু ও আরও দুজন। দরজা

Post a Comment

0 Comments